জানালার পাশে,জ্যামিতিক দেড় ফুটের বারান্দায় বিষ্টির শব্দ নয়
হাইটেক যন্ত্রের মুখে শুনি বৃষ্টির গান
ভালবাসি ভালবাসি ১৬০ অক্ষরে যতটা পারা যায়
#১
করতে পার আমায় বিয়ে
নাম হবে না বদলাতে !
এই দেখ করছি প্রমিজ
হারব আমি ঝগড়াতে!
বাস জার্নি জিনিসটাই বোরিং । আমার মত অসামাজিক টাইপ মানুষদের জন্য তো অবশ্যই ।
গান শোনো আর ঘুমাও । বাস এ পাশের যাত্রী যদি হয় বাঁচাল,তাহলে তো কথাই নেই । কেউ কেউ
আবার ঘুমের মধ্যে গায়ের উপর ঢলে পড়ে! অসহ্য!
ইরফানের সমস্যাটা ৫ম দিনে গড়াল । কি একটা ছাতার স্বপ্ন । তা নিয়ে এত হৈ চৈ!
ইরফান ইদানিং রাত্রে একটা স্বপ্ন দেখছে যে,সে কোন এক মেয়ে কেচুমুখাচ্ছে ।
রাতের স্বপ্নে রূপবতীদের সাথে চুমু থেকে শুরু করে "ঘুমানো" সব ই কমন ব্যাপার।
তখন কলেজে পড়ি। ২০০৩ সাল । একদিন বাসে করে আসছিলাম ।
এক লোক সিগারেট খাচ্ছিলেন বাসের ভেতরেই ।
পাশের ভদ্রলোক বললেন "ভাই বাসে সিগারেট খাওয়া তো নিষেধ ।"
তো সেই সিগারেটওয়ালা লোকটার জবাব ছিল "বাঙালি
রহমান সাহেব টিভিতে/পত্রিকায় ফাঁকা বুলি শুনতে থাকেন ,কত সূক্ষ স্থুল কারচুপি হয়, কত নাকি ষড়যন্ত্র হয়,হয় অনেক নিরাপত্তার অভাব,প্রয়োজন হয় নতুন আইনের।
রহমান সাহেব মন্তব্য করেন "শালার পলিটিশিয়ান!!"
মিসেস রহমান পটোলের দাম শুনেই ভুরু কুচকালেন । এত দাম পটোলের?!! মানুষ তো না খেয়েই পটোল তুলবে! তিনি নাক কুঁচকে কিছু বলতে যাচ্ছিলেন তখনই কে যেন বলে উঠল
"আরে ভাবি যে!"
"আরে ইকবাল ভাই?! কেমন আছেন?"
বাচ্চা কিভাবে হয়?
ক্লাস ফাইভে থাকতেও আমার ধারণা ছিল বাবুদেরকে মার্কেট থেকে কিনে আনা হয় ! যদিও মাঝে মাঝে একটু আকটু সন্দেহ মাথা চাড়া দিয়ে উঠতো। কিন্তু কোন কুলকিনারা করতে পারতাম না । না করলেই মনে হয় ভাল হত। যে কুল কিনারা করে দিল তার নাম জ্যোতি।
তুমুল জনপ্রিয় সায়েন্স ফিকশান বাংলা সাহিত্যের একটি সমৃদ্ধ শাখা। বিজ্ঞান কল্প লেখক হিসেবে আমরা মুহম্মদ জাফর ইকবাল সহ খুব কম লেখক কে চিনলেও আমাদের এই শাখাটির শুরু কিন্তু অনেক আগের। প্রকাশকাল অনুসারে উল্লেখযোগ্য কল্পকাহিনী/লেখক/সাময়িকীর তথ্য নিচে দেয়া হল ।
আমি তমা।
গায়ের রঙ কালো বলেই এই নাম রাখা হয়েছে বলে আমার ধারণা।
জন্মের পর যদিও এত কালো ছিলাম না। কিন্তু দিন কে দিন কালো হচ্ছি বলে মনে হচ্ছে।