মারুফ ৫ বছরের শিশু, সারাক্ষণ অস্থির করে রাখত বৃদ্ধ নানা নানীকে। এখন অবশ অবস্থায় পড়ে আছে! খেলার সময় একটি নির্মাণাধীন ভবন থেকে তার মাথায় ইট পড়ে। সেখানে তার মস্তিষ্ক ক্ষতিগ্রস্থ হয়। সে এখন, না নাড়াতে পারে শরীর, না বলতে পারে কথা!
তোমাকে তুমি করেই বলছি! যাঁদের ভালো লাগে এঁদেরকে আপনি করে বলাটা অনেক কষ্টকর! তুমি অবশ্য আমাকে চেনো না। আমার ছোট্ট একটা পরিচয় দিয়ে নেই। আমি বুয়েটের শেষ বর্ষের ছাত্র, সিএসই ডিপার্টমেন্ট এ পড়ছি। (ধ্রুব ভাইয়া ও তো সিএসই' থেকে পড়েছেন)। সারাক্ষণ কাছের মানুষদের জ্বালিয়ে বেড়াই! যে যত কাছের, সে ততটা ভোগে!! আমি কেন লিখছি এই চিঠি? একটু ধৈর্য্য ধরো তো! আমার মত হয়ো না!
আমি আর জ্যোতি বসে ড্রইংরুমে বসে আম্মুর করা পাস্তা খাচ্ছিলাম। জ্যোতি বলল "তোকে আমি কেন বিয়ে করব জানিস? আন্টির এই পাস্তার জন্য! আন্টির কিছু গুণ তো তুই পাবি! বিয়ের পর তুই আমাকে রান্না করে পাস্তা খাওয়াবি!" আপনি যদি আগে থেকে কিছু না জেনে থাকেন তবে ভাবছেন জ্যোতি একটা ছেলে আর আমি মেয়ে?! ভুল!জ্যোতিআমার রূপবতী অহংকারীস্বঘোষিতগার্লফ্রেন্ড! ওর কথার ধরনই এমন!